সিলেটের মেয়ে আয়েশা বিয়ে করতে চায় গাইবান্ধার মেয়ে কবিতাকে

সমকামি



সিলেটের মেয়ে আয়েশা বিয়ে করতে চায় গাইবান্ধার মেয়ে কবিতাকে। একই লিঙ্গের এই সমকামি বিয়েতে বাধাগ্রস্ত হওয়ায় কবিতা গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করে এবং আয়েশা হাত কেটে ক্ষত  - বিক্ষত করে  দুজনেই হাসপাতালে ভর্তি হন।

তাঁরা দুজনেই মেয়ে এবং স্বাভাবিক ভাবে দুজনই পরিপূর্ণ নারী। দুজনেই নারী হওয়া সত্যে ও একজন আরেক জনকে বিয়ে করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। 

সিলেটের মেয়ে আয়েশা ও গাইবান্ধার মেয়ে কবিতা দুজনেই নারী ফুটবলার। আয়েশা হলো সিলেট মহিলা টিম আর কবিতা হলো গাইবান্ধার মহিলা টিমের সদস্য। ফুটবল খেলার সূত্রেই এই দুইজন এর পরিচয় ও বন্ধুত্ব গড়ে উঠে। এক পর্যায়ে সিলেটের মেয়ে আয়েশা গাইবান্ধার মেয়ে কবিতার বাড়িতে রাএিযাপন ও করে। এভাবে তাদের সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ হলে সিলেটের মেয়ে আয়েশা ও গাইবান্ধার মেয়ে কবিতাকে বিয়ে করতে চায়। এবং সিলেটের আয়েশা গাইবান্ধার কবিতাকে অনেক বার ভালোবাসি কথাটিও বলেছে। এবং হাসপাতালে ভর্তি  অবস্থাতেও আয়েশা গাইবান্ধার কবিতাকে বিয়ের ও ভালোবাসার কথা বলে পাগলের মতো পাগলামি করেছে।   এবং এতে গাইবান্ধার মেয়ে কবিতার পরিবারে ও অনেক ঝামেলা হইছে।

এ অবস্থায় গাইবান্ধার মেয়ে কবিতার ফুটবল খেলার কোচ ও সহপাঠী পুলিশ এর সহযোগিতা নিয়ে এ সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করেন।  

এদিকে এঘটনার খবর পেয়ে সিলেট থেকে আয়েশার মা গাইবান্ধায় চলে আসেন।  এবং গাইবান্ধা থেকে আয়েশাকে নিয়ে যেতে চান। কি এবিষয়ে আয়েশা কঠিন শক্তির রূপ ধারণ করেন।  সিলেটের আয়েশা গাইবান্ধার কবিতাকে ছাড়া যাবে না। কবিতার জন্য আত্নহারায় চিৎকার করে আয়েশা।  এরপর আয়েশাকে জোরপূর্বক ঘুমের ইনজেকশন দিয়ে নিয়ে যাবার চেষ্টা করেও ঘুমের ইনজেকশনকে ও হার মানে আয়েশার মহাশক্তির প্রেমের কাছে। 





আয়েশার আর্তনাতে অনেক মানুষের সমাগম ঘটে গাইবান্ধার  কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে। এরপর আয়েশার মায়ের নির্দেশে কবিতার পরিবার ও স্থানীয় জনতা তাকে জোর করে বাসে উঠাতে চাইলে আয়েশা রাস্তায় লুটিয়ে পরে।  অনেক চেষ্টা চালানোর পরে এভাবেই তাকে বাসে উঠাতে সক্ষম হয় তারা।  

এর আগে  কবিতার সঙ্গে দেখা করতে না পেরে আয়েশা নিজের হাত কেটে ক্ষত- বিক্ষত করে। এদিকে কবিতাও মিজ নিজের ঘড়ে গলায় দড়ি দিয়ে আত্নহত্যা করতে গিয়ে আহত হয়। এভাবে আহত অবস্থায় দুজনেই গাইবান্ধার সদর হাসপাতালে ভর্তি হন। কবিতার সঙ্গে দেখা ও কথা বলার জন্য এমন  ব্রিক্রিত কাজ করে তারা। এবং কবিতা নিজ মুখে  শিকার করে বলেছে তারা দুইজন নাকি দুইজন কে ভালোবাসে। আর তাদের সম্পর্ক প্রায় ২মাস ধরে চলে । এবং তাদের সম্পর্ক ও পরিচয় হয় ঢাকাতে ফুটবল খেলতে এসে।

জানা যায়,  হাসপাতালে ভর্তি আস্থাতেও অসুস্থ আয়েশা ঘুম থেকে উঠেই আগে কবিতার খোজ - খবর নেয়। এমনকি কবিতা কিছু না খেলে থাকলে আয়েশা ও না খেয়ে থাকত।এবং যদি কবিতা কিছু খায় তাহলে আয়েশা খাবার খায়।

আমাদের অঘোচড়ে এমন নানান ধরনের খারাপ কাজে ও বেআইনী  সম্পর্ক থেকে সবার পরিবারের প্রতিটি সদস্য কে নজর ও খেয়াল রাখবেন আর ভালো রাখবেন। তবেই আমরা প্রতিটি মানুষ ভালো থাকব।।।


























Post a Comment

0 Comments